কলেজ যাচ্ছি সাধারণ ভাবে
আজ কলেজের প্রথম দিন
হেঁটে আসছি প্রথম দিন তো কিছুই জানিনা
বড় একটা ভাইয়াকে বলে ক্লাসে আসলাম
অনেকেই এসেছে
বসলাম কয়েকটা ছেলের সাথে ভালই বন্ধুত্ব হল
sar আসলো সবার পরিচয় নিল
আমি মিথ্যা বললাম যে নাম ঠিক বললাম রেজওয়ান পারভেজ আর বাবার নাম মিথ্যা বলছি
যাইহোক ক্লাস শেষ
বন্ধুদের সাথে মজা করছি আর সিড়ি দিয়ে নামছি
একজন ধাক্কা দিল আর আমি
একটা মেয়ের উপর
পারলাম আর চড় খেলাম
মেয়ে বললো এই দেখে চলতে পারেনা
মেয়ে দেখলেই ধাক্কা দিতে ইচ্ছে করে
কিছু বলবো তার আগেই কথাগুলো বলে
চলে গেল আমার বন্ধুটা sorry বলল আমি বললাম এটা
একটা accidend
পরে জানতে পারলাম নাম হচ্ছে
জান্নাতি আর বড় কথা হল
এলাকার মেয়রের মেয়ে
এবার আমার পরিচয় দেই
বাবা মন্ত্রী আর আমি
একমাত্র ছেলে
বাসায় আসলাম গালে দাগটা এখনো আছে
বাবা বললে কেমন কাটাইলি ইউনিভার্সিটির প্রথম দিন
বাবার সাথে আমার বন্ধু
সবকিছু বললাম আর এটাও বললাম
ওটাই তোমার বউমা হবে
বাবা বললো আচ্ছা দেখা যাবে
পরের দিন আসলাম সাধারণ ভাবেই
ক্লাসে বসলাম সার আসলো ওমা ওই লে ওই মেয়েটাও
আসছে বসলো
ক্লাসে জেন মন দিতেই
পারছি না সুধু ওর দিকেই। তাকাচ্ছি
ধরে ফেলেছে কি করবো ভাবছি
ক্লাস শেষ সবাই বেড়িয়ে গালো
ওমা জান্নাতি তো বেরই হচ্ছে না
আমার দিকে আসছে
গালে হাত দিছি যাতে
চড় না খাই
দেখছি হাতে ছুরি
সোজা আমার গলার
বললস ওই আমার দিকে তাকাই ছিলি কেন
আমি : কই আমিতো তাকাই নি
জান্নাতি: আর একবার যদি তাকাও তাহলে বুঝছো কি করবো
বল চলে গেল আমি বললাম
কি dangerous মেয়ে
বাড়ি আসলাম খেয়ে সুয়ে পারলাম আর ভাবছি
কি করে একে পটা যায়
না কোন কিছুই মাথায় আসছে না
কখনযে ঘুমিয়ে গেছি
নিজেই জানিনা
পরের দিন ভাবলাম একটু কথা বলি
ধুম নাক ফাটল আমার না
একটা ছেলের ভাবলাম
আমার নাক ফাটানোর ইচ্ছা নাই
ক্লাসে আসলাম ক্লাস শেষ ওমা উঠতে পারছি না কেন
তলাটা লেগে গেছে চেয়ারে
তখনই দেখছি জান্নাতি আর তার
বান্ধবীরা হাসছে
বুঝতে আর বাকি রইলো না
এটা জান্নাতির কাজ
জান্নাতি: আমাকে দেখ তাইনা এবার উঠতেই পারবেনা
আমি : দয়া করে কিছু একটা করুন please
জান্নাতি : এখানেই থাক কাল দেখা হবে বাই
কি করি ভাবছি উঠলেই তো চেয়ার সই উঠতে হবে হু
পাইছি হু পাইছি বাড়িতে বাবার পিয়েকে ফোন করলাম
ব্যাংকের নামে saved করা আছে

জান্নাতি : এখানেই থাক কাল দেখা হবে বাই
কি করি ভাবছি উঠলেই তো চেয়ার সই উঠতে হবে হু
পাইছি হু পাইছি বাড়িতে বাবার পিয়েকে ফোন করলাম
ব্যাংকের নামে saved করা আছে

তারপর তাকে বললাম যে আমার জন্য একটা প্যান্ট নিয়ে কলেজে আসতে সে আমার জন্য প্যান্ট নিয়ে আমার ক্লাসে আসলো আর আমি ওই প্যান্ট পরে কলেজ থেকে বের হয়ে বাসায় চলে আসি বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে খাওয়া দাওয়া করে ঘুম দিলাম একবারে বিকেলে ঘুম থেকে উঠে আজ একটু ঘুরাঘুরি করলাম।অতঃপর রাতে একটু পড়ে ১১ টার সময় ডিনার করে ঘুম দিলাম।
পরের দিন সকালে ঘুম থেকে কলেজে আসলাম।কলেজ গেট দিয়ে যেই ঢুকতে যাব অমনি পরে গেলাম উঠে দেখি জান্নাতিরা হাসতেছে বুঝতে আর ভুল হলো না যে এটা জান্নাতির কাজ তাই জানৃনাতি কে জিঙ্গাস করলাম
আমিঃআমাকে ল্যাং মারলেন কেনো?
জান্নাতিঃইচ্ছা হয়ছে তাই মারছি। তোর মতো ফকিরের বাচ্চাকে মারতে আবার কারণ লাগে নাকি
আমিঃঠাস……….
একটা চর মারলাম আর বললাম আমাকে যা বলার বল কিন্তু আমার বাবা মাকে নিয়ে কোনো বাজে কথা বলবি না
জান্নাতিঃ আমাকে থাপ্পর মারা সাহস কি করে হয় তোর আমাকে চিনিস আমি কে
আমিঃতুই কে সেটা জানার কোনো দরকার নেই
জান্নাতিঃতোকে দেখে নিব
এই বলে জান্নাতি কাকে যেনো ফোন দিল
আর কিছুক্ষণ পরে কয়েকটা ছেলে আসলো আমার কাছে আর এসে আমাকে এক সাইডে নিয়ে গেল আর তারা সবাই মিলে আমাকে অনেক মারলো আমি এক সময় অঙ্গান হয়ে গেলাম
পরে আমার বন্ধুরা মিলে হাসপাতালে নিয়ে গেল
দুই দিন পর কলেজে আসলাম আর তখন জান্নাতি ওর বান্ধুবিদের সাথে জোড়ে আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলছিলো
জন্নাতিঃ জানিস কিছু ফকিরের বাচ্চা আছে যারা বামুন হয়ে চাঁদে হাত দিতে চায় সেদিন এমন মার মারছি একবারে ২ দিন পর কলেজে আসছে
আজ জান্নাতিকে খুব সুন্দর লাগছে তাই আমি ওদের কথা শুনে ওদের কাছে গিয়ে সবার সমনে জন্নাতিকে সোজা কিছ করে দিলাম পুরা campus এর সবাই আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে ৫ মিনিট পরে ছেড়ে দিলাম আর ওই বলসে এই ছোট লোকের বাচ্চা তোর সাহস কি করে হয় আমাকে কিছ করার ছোটো লোকের বাচ্চা বলে অনেক অপমান করলো আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো তাই আর ক্লাস না করে বাসায় চলে আসলাম বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে বাবা ডাকলো আর বলল
বাবাঃদেখ বাবা তুই এভাবে কেনো চলিস আমার কি টাকা কম
আমিঃবাবা আমার এভাবে চলতেই ভালো লাগে তাই এভাবে চলি
বাবাঃ দেখ বাইরে বের হলে লোকজন বলাবলি করে আমার না কি টাকা শেস হয়ে গেছে সেই জন্য তুই এভাবে চলিস
বাবার কথা শুনে ভাবলাম যে বাবা তো ঠিকি বলছে আমার জন্য বাবাকে আপমানিত হচ্ছে আর আজ কলেজে জান্নাতিও আমাকে গরিব বলে অনেক অপমান করছে কিন্তু আমিতো গরিব না তাই বাবাকে বললাম বাবা কাল থেকে নিজেকে Change করবো ওকে
বাবাঃhummm … তোর কতা শুনে অনেক খুশি হলাম
আমিঃবাবাকে বললাম বাবা আমার কিছু টাকা লাগবে শপিং করবো
এই কথা বলতে বাবা আমাকে ২০ হাজার টাকা বের করে দিলো আমি তা নিয়ে শপিং করার জন্য বের হলাম আর অনেক কিছু কেনাকাটা করে বাসায় আসলাম
বাসায় এসে বাবাকে বললাম বাবা কাল থেকে আমি বডিগার্ড নিয়ে কলেজে যাব
বাবা বললো ওকে
এই বলে সবাই একসাথে ডিনার করে ঘুম আসলাম৷ আর ভাবলাম জান্নাতি কাল আমাকে দেখে কি মনে করবে এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি নিজেও যানি না।
পরেরদিন সকালে উঠে….

এই বলে সবাই একসাথে ডিনার করে ঘুম আসলাম৷ আর ভাবলাম জান্নাতি কাল আমাকে দেখে কি মনে করবে এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি নিজেও যানি না।
পরেরদিন সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে বাবাকে বলে কলেজের জন্য বের হলাম ৩ টি গাড়ি নিয়ে দুটিতে আমার বডিগার্ড আর একটিতে আমি গাড়ি নিয়ে কলেজের ভিতরে আসার পর গাড়ি থেকে নামার সময় কলেজের সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে তাকিয়ে থাকারি কথা যে ছেলে ফকিরের মত কলেজে আসত গাইয়া গাইয়া ভাব ক্ষেত সে ছেলে আছ একদম হিরোর মতো কলেজে আসছে তাও আবার গাড়ি নিয়ে আসছে এটা দেখে জান্নাতি আমার কাছে এসে বলল
জান্নাতিঃকত টাকা দিয়ে এসব ভাড়া করেছিস
আমিঃ…………(কোনো কথা বললাম না)
জান্নাতিঃকি হলো কোনো কথা বলসিস না কেনো কত দিয়ে ভাড়া করছিস
এসব শুনে আমার বডিগার্ডরা বলল
বডিগার্ডরাঃএসব ভাড়া না উনি একজন মন্ত্রির ছেলে
জান্নাতিঃকি ঔ মন্ত্রির ছেলে(হাসতে হসতে বলল)
বডিগার্ডরাঃহুম উনি এখানকার মন্ত্রির ছেলে
জান্নাতিকে কোনো কথা বলার সুযোগ না দিয়ে চলে আসলাম তারপর এক এক করে সব ক্লাস করে বাসায় আসার জন্য বের হলাম তখন জান্নাতি আমার কাছে আসার অনেক চেষ্টা করছে কিন্তু আামার বডিগার্ডরা অসতে দেয়নি কারণ আমি নিষেধ করেছিলাম
সেদিনের পর থেকে আমি জান্নাতিকে avoid করে চলছিলাম অপরদিকে জান্নাতি আমাকে খুব মিস করতে শুরু করল আমার সাথে করা মজা গুলো নিয়ে ভাবতে থাকলো এতে ওর অনেক খারাপ লাগলো আর ভাবলো যে আমাকে সরি বলবে
আমি campus এ একটা গাছের নিচে বসেছিলাম তখন কথা থেকে জান্নাতি আসলো আর আমকে বললো
জান্নাতিঃসরি
আমিঃকেনো
জান্নাতিঃআপনার সাথে এতদিন খারাপ ব্যবহার করার জন্য
আমিঃ its okkk
জান্নাতিঃআসোলে আমি বুঝতে পারি নি যে আপনি একজন মন্ত্রির ছেলে
আমিঃহুম বুঝেসি আসলে এতে আপনার কোনো দোষ নেই কারণ আমি আমার পরিচয় গোপন করেছিলাম
জান্নাতিঃতাহলে আজ থেকে কি আমরা বন্ধু হতে পারি
আমিঃহুম অবশ্যই
জান্নাতিঃআমি আজ থেকে তোমাকে তুমি বলে ডাকবো আর তুমিও আমাকে আজ থেকে তুমি বলে ডকবে
আমিঃকেনো
জান্নাতিঃএকটু আগেইতো আমরা বন্ধু হলাম আর বন্ধুত্বের মাঝে আপনি কথাটা মানায় না তাই
এভাবেই চলতে থাকলো আমাদের বন্ধুত্ব এখন আামাদের বন্ধুত্বটা আরও গভির হল কিন্তু অন্যদিকে জান্নাতি ধীরে ধীরে আমাকে ভালোবেসে ফেলেছে কিন্তু বলতে পারছে না কথায় আছে না মেয়েদের বুক ফাটে তবুও মুখ ফাটে না তেমনি জান্নাতির এর বিপরীত হল না কিন্তু ঔ অনেক আকার ইঙ্গিতে বুঝাতে চেয়েছিলো
এমনি একদিনের কথা আমি একটা গাছের নিচে বসে আছি তখন একটা মেয়ে আমার কছে এসে
মেয়েটিঃআপনার সাথে কিছু কথা ছিলো
আমিঃজি বলেন
মেয়েটিঃএখানে না একটু ঔ দিকটাই যাবেন
আমিঃওকে চলেন(একা বসেছিলাম তাই ওনার সাথে চলে গেলাম)
মেয়েটিঃ………(চুপ)
আমিঃকি বলবেন বলেন(মেয়েটি চুপ করে আছে বলে আমি বললাম)
মেয়েটিঃI Love You
আমিঃsorry.আমি আপনাকে ভালোবাসতে পাবোনা
মেয়েটিঃকেনো আপনি কি কাউকে ভলোবাসেন
আমিঃ হুম আমি জান্নাতিকে ভালোবাসি
মেয়েটির সাথে কথা বলছিলাম এমন সময় কোথায় থেকে যেনো জান্নাতি আসলো আর আমাকে আর মেয়েটিকে একসাথে দেখে জিঙ্গাস করল
জান্নাতিঃমেয়েটি কে?
আমিঃওকে আমি ভালোবাসি( একটু মজা করে বললাম)
জান্নাতিঃওহ আচ্ছা তোমরা কথা বলো আমি যাই
আমিঃতুমি কোথায় যাবা
জান্নাতিঃবাসায় একটা কাজ আছে তড়াতাড়ি যেতে হবে(মন খারাপ হয়ে গেছে তাই মিথ্যা কথা বলে চলে গেলো)
আমি অনেক আটকানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু আমি ব্যার্থ তাই আমিও মন খারাপ করে বাসয় চলে গেলাম
পরেরদিন কলেজে জান্নাতির জন্য অনেক্ষন অপেক্ষা করলাম কিন্তু জান্নাতি এলো না এভাবে এক সপ্তাহ চলে গেল জান্নাতি কলেজে এলো না তাই আমি বাবাকে সব খুলে বললাম বাবা বলল
বাবাঃতুই কোনো চিন্তা করিস না আমি ব্যাপারটা দেখছি
আমিঃওকে বাবা
একথা বলে আমি রুমে চলে আসলাম মনটা একটু খারপ তাই শুয়ে আছি
কখন যে চোখ লেগে আসছে জানিনা রাতে ডিনার করার সময় বাবা বললো বাবার বন্ধুর মেয়ের সাথে নাকি আমার বিয়ে ঠিক করেছে ৪ দিন পর আমার বিয়ে আমার তো মাতা ঘুরছে তখন বাবা আমাকে বললো
বাবাঃ টেনশন করিস না তুই যাকে পছন্দ করিস তার সাথেই তোর বিয়ে ঠিক করেছি
আমিঃ মানে
বাবাঃমানে তুই যার কথা বলেছিলি ঔ আমার বন্ধুর মেয়ে
আমিঃবাবা তাহলে তুমি তোমার বন্ধুকে বলে দিও তার মেয়ের বিয়ে যে আমার সাথে হচ্ছে সেটা যেনো ওকে না বলে
বাবাঃকেনো?
আমিঃআমি জান্নাতিকে সারপ্রাইজ দিব এটা
এখন আমি তো মহা খুশি পরেরদিন কলেজে গিয়ে দেখি জান্নাতি অন্য মনষ্ক হয়ে বসে আছে ওকে দেখে মনে হচ্ছে এ কয়দিন সে ঠিকমত খায়নি অনেক কান্না করেছে আর রাতে যে ঘুমায়নি তা স্পষ্ট ভাবে জানা যাচ্ছে চোখের কোনের কালো দাগ দেখে আমি ওর কাছে গিয়ে প্রশ্ন করলাম
আমিঃএত দিন কলেজে আসো নি কেনো
জান্নাতিঃ…চুপ…
আমিঃআবার বললাম এত দিন কলেজে আসো নি কেনো
জান্নাতিঃবাসয় ছিলাম না তাই আাসা হয়নি
আমিঃওহ
জান্নাতিঃ৪ দিন পর আমার বিয়ে বাবার বন্ধুর ছেলের সাথে তুমি আসবে কিন্তু(আমার দিকে ওর বিয়ের কার্ড এগিয়ে দিয়ে)
আমিঃছেলে কে দেখেছো
জান্নাতিঃনা বাবা বললো ছেলে না কি অনেক ভালো আর তাদের পছন্দ হয়েছে তাই আর না করি নাই
আমিঃওকে। আমি না গেলে বিয়ে হবে কার সাথে(মনেমনে বললাম)
জান্নাতিঃকিছু বললে
আমিঃ না
তারপর দুজন দুজনের বাসায় চলে গেলাম
আজ আমাদের বিয়ে হয়ে গেলো এখন আমি বাসর ঘরের সামোনে দাড়িয়ে আছি অনেক ভয় লাগছে না জানি কি হয় আপনারা একটু সাহস দেন
ভাবতে ভাবতে বাসর ঘরে ঢুকে পরলাম বউ এসে সালাম করে বেডের উপর বসলো আমি তার কাছে গেলাম গিয়ে ওর ঘোমটা তুলতেই জান্নাতি আবাক হয়ে
জান্নাতিঃ তুমি এখানে
আমিঃ একটু আগেই তো আমকে বিয়ে করলে তাহলে আমি থাকবো না তো আর কে থাকবে এখানে
অবাগের উপর অবাগ হচ্ছে
তাই আমি আমার জিঙ্গাস জরলাম
আমিঃভালোবাসি তোমাকে তুমি কি আমাক ভালোবাসো
জান্নাতিঃনা
আমিঃওকে কোনো সমস্যা নাই আমি তাহলে নিলার কাছে যাই(নিলা হচ্ছে কলেজে যে আমাকে প্রপোজ করেছিল)
জান্নাতিঃওর কথা যদি আর একবার বলো তাহলে খুন করে ফেলব
আমিঃকেনো তুমি তো আমাকে ভালোবাসো না
জান্নাতিঃকে বললো আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি
আমিঃএকটু আগেই তো বললা
জান্নাতিঃ কই………আমার তো মনে পরছে না যাই হোক এখন আমাকে প্রপোজ কর
বাসর ঘর ফুল দিয়ে সজানো ছিলো সেখান থেকে একটা গোলাপ ফুল নিয়ে হাটু গেরে বসে তুমি কি আমার একলা পথের পথিক হবে হবে কি আমার অনিকার আম্মু
জান্নাতিঃহুম হব
আমিঃ I love u অনেক ভালোবাসি তোমাকে
জান্নাতিঃI love u too
আমিঃ অনেক হয়েছে এবার একটু আদর করি
জান্নাতিঃনা আগে লাইট অফ করো তোমার পাঠকরা দেখছে
.
লাইট অফ