একটি মামলার স্বাক্ষী হিসেবে রহিমা খালার ডাক পড়েছে- বাদী পক্ষের উকিল “বিজন মজুমদার” রহিমা খালাকে ঘাবড়ে দেবার জন্য প্রথমেই জিজ্ঞেস করলেন— “আপনি আমায় চেনেন”?? রহিমা খালার উত্তর — “ওমা চিনব না কেন, তুমি বিজন, তোমায় ল্যাং/টা বয়স থেকে চিনি, পুরো বখে যাওয়া ছেলে ছিলে! মিথ্যা কথা বলতে, পুরো লোক ঠ/কা/নোর ওস্তাদ ছিলে, আরও অনেক গুন তোমার ছিলো, সে সব আর বলছি না। তোমাকে আমি ভালোই চিনি বাপু” বিজন বাবু স্তম্ভিত হয়ে গেলেন, বুঝতে পারছিলেন না কি করবেন। কোর্ট ঘরের অপর প্রান্তে বিবাদী পক্ষের উকিল হারুন খান এর দিকে আঙুল নিদের্শ করে বললেন, ” ওনাকে চিনেন”?? রহিমা খালার উত্তর – “ওমা চিনব না কেন? ও তো হারুন। খুব ভাল করেই চিনি। অলস, অকর্মন্য। শহরের সব চেয়ে পি/শা/চ উকিল। বউয়ের চোখে ধুলো দিয়ে তিন চারটে ছুড়ির সাথে ফষ্টি-নষ্টি করে। তার মধ্যে একজন আবার তোমার বউ! বিবাদি পক্ষের উকিল অসুস্থতা বোধ করতে লাগলেন এমন সময় জজ সাহেব দুই উকিলকে কাছে ডাকলেন। উকিলদ্বয় কাছে যাবার পর জজ সাহেব নিচু গলায় বললেন – “দুই গা/ধা/র মধ্যে একজনও যদি ওই মহিলাকে প্রশ্ন করো যে, আমায় চেনে কি না, তবে তোমাদের আমি ফাঁ/সি/তে চড়াবো! 🙄 –